নরক
পর্ণের দুনিয়াটাকে অনেক আকর্ষণীয় মনে হয় তাই না? কিন্তু ভিতরের কাহিনী কিন্তু একদম উল্টো। বিকৃত রুচির মানুষের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কত মেয়েকে যে নির্মম অত্যাচারের শিকার হতে হয় আর কত মেয়ের চাপা কান্না যে বাতাসে হারিয়ে যায় সে খবর কি আমাদের কানে আসে? এই আর্টিকেলটাতে কিছু পরিসংখ্যান আর তথ্যের সাহায্যে পর্ণ অভিনেতা আর অভিনেত্রীদের ভয়াবহ জীবন তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। “ছেলেরা আপনার মুখে ঘুষি মারতে থাকবে, বলতে গেলে আপনাকে ছিড়ে ফেলবে।আপনার মনে হবে আপনার প্রাণ বেরিয়ে আসছে আর এটা থেমে থাকে না।আপনাকে এখানে একটা ভোগ্য বস্তু হিসেবে দেখানো হবে, মানুষ হিসেবে নয়।মানুষ যখন সমাজে নিজের স্থান খুজে পায় না তখনি সে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে”। – সাবেক পর্ণ অভিনেত্রী পর্ণ ইন্ডাস্ট্রির একটি সেকেণ্ডারি নেচিবাচক প্রভাব হল চুড়ান্ত পর্যায়ে মাদকাসক্তি। একজন পর্ণ অভিনেত্রীর স্বীকারোক্তি “আমরা যেসব মাদক ব্যবহার করি তা হল এক্সটেসি,কোকেইন,মারিজুয়ানা(গাজা),জানাক্স,ভালিউম,ভিসোডিন আর এলকোহল” ২০১২ সালে ১৭৭ জন পর্ণ অভিনেত্রীদের উপরে করা একটা জরিপে দেখা গেছে জীবনে একবার হলেও ৭৯% পর্ণ অভিনেত্রী marijuana ব্যবহার করেছেন , hallu