Posts

মুক্ত বাতাসের খোঁজে (official pdf)

Image
Ppi: 300 Page: 234 Size: 2.85 MB Download Link 1 -  Click Here   লিংক ১ কাজ না করলে ১ বা ২ বার রিফ্রেশ করুন, তাও না হলে লিংক ২ এবং লিংক ৩ ব্যবহার করুন)  Download Link 2 - Click Here Download Link 3 -  Click Here কিনতে চাইলে পাঠকের চোখে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আগে প্রচুর হতাশ হতাম,এখন আর হতাশাবোধ করি না।আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে কাঁদি।রাহমানুর রাহীম আল্লাহ আমাকে হেদায়াত নসীব করেছেন।প্রায় তিনমাস যাবত আমি হস্তমৈথুন আর পর্নোগ্রাফি থেকে দুরে আছি।আমি শিউর আল্লাহ আমার এই গুনাহ রহমতে ভরপুর করে দিবেন।যাদের জন্য এটি সম্ভব হয়েছে তারা হলেন ঐ বড় ভাই যিনি গ্রুপে পোস্ট দিয়েছিলেন আর মুক্ত বাতাসের খোঁজে বইটি যারা লিখেছেন।আমি ধন্যবাদ দিয়ে শেষ করতে পারব না।আমার অন্তর এমন কি আমার হাড়ে ও দোআ দিবে এর জন্য।যারা মানুষকে পাপ কাজ থেকে বাঁচাতে এরকম একটি বই লিখেছেন।নিশ্চই কিয়ামাতের দিন এর উত্তম প্রতিদান পাবেন।ইনশাআল্লাহ। মিনারুল ইসলাম‎ "মুক্ত বাতাসের খোঁজে" ; একটা বই, এ প্রজন্মের অক্সিজেন। শুধু একটা কথাই বলবো-পড়ুন,পড়ুন ‎এবং পড়ুন...

চটিগল্প কি পর্ন দেখার মতোই ক্ষতিকর?

পর্ন-বিষয়ক সাম্প্রতিক বিশদ গবেষণার বদৌলতে [1] পর্ন দেখার কুফলগুলো বেশ ভালমতই প্রমাণিত। কিন্তু, “ভিডিও পর্ন” কীভাবে একজনের ব্যক্তিগত জীবন ও সম্পর্ককে ধ্বংস করে তা খালি চোখেই দেখা গেলেও যা পরিষ্কারভাবে দৃশ্যমান না, তা হল এই পর্ন জিনিসটা কত ধরণের আকার নিতে পারে। পর্ন অনেক ধরণের আছে। এক প্রকার পর্ন হল চটি ।আচ্ছা, এর ক্ষতিকর দিক কী? আদৌ আছে কি কোন? চটি  হল সাহিত্যরচনা যেখানে সেক্সুয়াল ঘটনা খুব রংচঙ্গেভাবে বর্ণনা করা হয়। প্রচুর প্রেমের উপন্যাস, অসংখ্য ওয়েবসাইট আছে যেখানে খুব খোলামেলাভাবে যৌন-কাহিনী বলা হয়। আমরা এরকম অনেক প্রশ্ন পেয়েছি যে উচ্চমাত্রায় যৌনদ্দীপক গল্প পড়াটা পর্ন দেখার সমান ক্ষতিকর কি না। মাঝে মাঝেই আমরা কারো না কারো কাছ থেকে অভিজ্ঞতার বিবরণ শুনি যে কি না “লিখিত পর্ন”এর প্রতি আসক্ত। নিচের মেসেজটি চটিতে আসক্ত এক নারীর কাছ থেকে পাওয়া। ——– প্রিয় এডিটর, পরিচিত একজন আমাকে একবার বলেছিল, ছেলেরা পর্ন দেখে, মেয়েরা পর্ন পড়ে। এটা কোন ধরা-বাঁধা নিয়ম না হলেও মোটামুটি নির্ভুল কথা হিসাবে চালানো যায় একে। আমি এর জীবন্ত প্রমাণ। পর্ন দেখা থেকে দূরে থাকা আমার জন্য কোন ব্যাপারই না। পর্ন দেখতে অস্বস্ত

পর্নোগ্রাফি যেভাবে আমাকে সিরিয়াল কিলার বানিয়েছেঃ টেড বান্ডি’র অন্তিম সাক্ষাৎকার

টেড বান্ডি একজন কুখ্যাত সিরিয়াল কিলার। ১৯৮৯ সালের ২৪ জানুয়ারী মৃত্যুর অব্যবহিত আগ মুহূর্তে মনোবিদ জেমস সি . ডবসনের কাছে তিনি এই কৌতূহলোদ্দীপক  সাক্ষাৎকার  প্রদান করেন। টেড বান্ডি  ছিলেন খুবই সুদর্শন এক যুবক।   আইনের তুখোড় এই ছাত্র কীভাবে এই ভয়ঙ্কর অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে গেলেন?

সিরিয়াল কিলার

Image
অত্যন্ত সুদর্শন আর হ্যান্ডসাম ছিল সে । লম্বা, ঋজু শরীরের কাঠামো , কোঁকড়ানো চুল, ঈগলের ঠোটের মতো বাঁকানো খাড়া নাক । প্রথম দর্শনে যে কেউই পছন্দ করে বসত , রাজ্যের  মায়াভরা চোখ দুটো যে কোন মেয়েরই রাতের ঘুম হারাম করার মতো যথেষ্ট ছিল । আইনের তুখোড় ছাত্র ,বিনয়ী নম্র ,  মার্জিত রুচির পোষাক আশাক সব মিলিয়ে অত্যন্ত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব ।আপাদমস্তক নিপাট ভদ্রলোক । সুদর্শন চেহারা আর ভদ্রলোকের মুখোশের আড়ালে  সম্পূর্ণ অন্য একটা মানুষ ছিল সে- যেন রবার্ট লুই স্টিভেন্সনের গল্পের বই থেকে উঠে আসা বাস্তবের  ডক্টর জেকিল অ্যান্ড মিস্টার হাইড । সে ছিল একটা সিরিয়াল কিলার , রেপিস্ট , একটা নরপিশাচ । ৩০ এরও বেশি মেয়েকে সে নিজের হাতে অত্যন্ত নিষ্ঠুর ভাবে খুন করেছিল যদিও বাস্তবে এ সংখ্যা আরো অনেক বেশী । লোকে তাকে টেড বান্ডি বলেই জানতো । শেয়ালের মতো ধূর্ত ছিল সে , বিড়ালের মতো নিঃশব্দ ছিল তার চলাফেরা ।  খুব নিখুঁত নারী শিকারের  প্ল্যান করতো বান্ডি , চিতার ক্ষিপ্রতায়  শিকার করে  স্রেফ  ভূতের মতো  মিলিয়ে যেত হাওয়ায় । বাঘা বাঘা পুলিশ অফিসার আর ঝানু ঝানু গোয়েন্দাদের নাকের জল আর চোখের জল এক করে ছেড়েছিল সে  । সত্তরের দশকে আম